পৃথিবীর একপাশে মাকে রেখে অন্য পাশেও, মাকে রাখি পৃথিবীর সব কথা ভূলে গিয়ে ব্যাকুল প্রাণে, মাকে ডাকি জীবনের সবখানে, সব গানে মাকে ছাড়া, জীবনের নিলামে মা হীন এলোমেলেও হৃদয়ে, আর কোনও ঠিকানা কেউ কি জানে? ও...ও...হো......মা
মায়েরই মুখ দেখে দুঃখ ভুলি, মায়েরই আঁচলে জীবন বুঝি। যখনই দুরে যাই, আড়ালে থাকি, নিরবে চোখ মেলে মাকে খুঁজি। মায়েরই পায়েতে স্বর্গ আছে, স্বর্গ খুঁজিনা তাই অন্যখানে মায়েরই কারনে বাঁচতে শেখা দু চোখে মা, তুমি জগৎ জানে ও.....মা....মা......আ..... ও.....মা....মা......আ.....
পৃথিবীর একপাশে মাকে রেখে অন্য পাশেও,মাকে রাখি। পৃথিবীর সব কথা ভূলে গিয়ে ব্যাকুল প্রাণে, মাকে ডাকি। জীবনের সবখানে, সব গানে মাকে ছাড়া, জীবনের নিলামে। মা হীন এলোমেলো হৃদয়ে, আর কোনও ঠিকানা কেউ কি জানে? ও...ও...হো......মা.....
ঘুমন্ত শহরে রূপালী রাতে স্বপ্নের নীল চাদর বিছিয়ে কষ্টের শীতল আবরণ জড়িয়ে আমি আছি আছি তোমার স্মৃতিতে ভালোবাসার সরল বাঁধন ছিঁড়ে চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে মনে পড়ে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথে হেঁটেছি বাঁধা দুটি হাতে দূর আঁধারের ভালোবাসায় হারাতে ছুটেছিলাম সেই রূপালী রাতে এই রাতে সব প্রেম হারিয়েছি অকারণে নিশি ব্যস্ত মানুষ হয়েছি কেমনে সমুদ্র কোলাহলের মনে অবিরাম ক্ষণে নগরের যত বিষাদ আমাকে ভর করে দরজার চৌকাঠকে পিঁড়ি বানিয়ে বিনিদ্র জেগে আছি এই রূপালী রাতে
যাক না উড়ে, যাক না উড়ে যদি বনের পাখি, যদি বনের পাখি পোষ না মানে, মনেরই ঘরে যাক না উড়ে, যাক না উড়ে তবু তারে রাখিস ধরে হৃদয় জুড়ে যতনকরে পাখি তোরেই বাসবে ভালো আসবে ফিরে আসবে ফিরে কাছে থাকলে বুঝবি কিরে ওরে অবুঝ মন এক দূরবীন দূরে গেলে চিনবি আপনজন মায়ার জালে ঘুরবি মিছে একা হবি যখন এক আসমান উড়ে যাবে মেঘলা রংঙ্গের মন........
আকাশের হাতে আছে এক রাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ। রাত্রির গায়ে জ্বলে জোনাকী তটিনীর বুকে মৃদু ছন্দ।। আমার এ দু’হাত শুধু রিক্ত, আমার এ দু’চোখ জলে সিক্ত। বুক ভরা নীরবতা নিয়ে অকারণ আমার এ দুয়ার হলো বন্ধ।। ভেবে তো পাইনি আমি কি হলো আমার। লজ্জা প্রহরে কেন, খোলে নাকো দ্বার। জানি না কেমন করে বলব, খেয়ালে কতই ভেসে চলব। বলি বলি করে তবু বলা হলো না। জানি না কিসে এতো দ্বন্দ্ব।।
তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয় সেকি মোর অপরাধ? চাঁদেরে হেরিয়া কাঁদে চকোরিণী বলে না তো কিছু চাঁদ।। চেয়ে’ চেয়ে’ দেখি ফোটে যবে ফুল ফুল বলে না তো সে আমার ভুল মেঘ হেরি’ ঝুরে’ চাতকিনী মেঘ করে না তো প্রতিবাদ।। জানে সূর্যেরে পাবে না তবু অবুঝ সূর্যমুখী চেয়ে’ চেয়ে’ দেখে তার দেবতারে দেখিয়াই সে যে সুখী।। হেরিতে তোমার রূপ-মনোহর পেয়েছি এ আঁখি, ওগো সুন্দর। মিটিতে দাও হে প্রিয়তম মোর নয়নের সেই সাধ।।
এক পায়ে নুপুর আমার অন্য পা খালি এক পাশে সাগর , এক পাশে বালি তোমার ছোট তরী বল নেবে কি ............... বলবনা আকাশের চাদ এনে দেব বলবনা তুমি রাজকন্যা সুধু জিগ্গেস করি দিবে কি পাড়ি হোক যত ঝড় বন্যা আমার ছোট তরী বল যাবে কি ............. নয় মিছে আশা, নয় সুধু ভালবাসা নয় অকারণ প্রেমে অন্ধ জানি তুমি আমি আমাদের তরী আজো বায় এক বন্ধুত্ব তোমার ছোট তরী বল নেবে কি ............ চাদের আলো যদি ভালো লাগে কাল হয়ে যায় ঝাপসা তোমার এ তরী যদি চলে যায় ফিরে আর আসবেনা যত ভালোবাসী তারে দুরে রয়ে যাব, তত আমি জেনেছি এক পায়ে নুপুর তোমার অন্য পা খালি এক পাশে সাগর , এক পাশে বালি তোমার ছোট তরী বল নেবে কি ..........
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু মুসলমান মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদি গাইতাম
হিন্দু বাড়িতে যাত্রা গান হইত নিমন্ত্রণ দিত আমরা যাইতাম জারি গান, বাউল গান আনন্দের তুফান গাইয়া সারি গান নৌকা দৌড়াইতাম
বর্ষা যখন হইত, গাজির গান আইত, রংগে ঢংগে গাইত আনন্দ পাইতাম কে হবে মেম্বার, কে বা সরকার আমরা কি তার খবরও লইতাম হায়রে আমরা কি তার খবরও লইতাম আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
করি যে ভাবনা সেই দিন আর পাব নাহ ছিল বাসনা সুখি হইতাম দিন হইতে দিন আসে যে কঠিন করিম দীনহীন কোন পথে যাইতাম আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম….
উড়তে কি পারো বন্ধু আমার? ধরতে কি পারো তুমি মেঘের জল? গাইতে কি পারো তুমি আমার গান? শুনতে কি পারো তুমি আমার কান্না? দেখতে কি পারো নিঃস্ব প্রাতে নিঃসঙ্গ মোর একলা চলা । ভাসতে কি পারো তুমি আমার সুরে বুঝতে কি পারো তুমি আমার কথায়? মিথ্যার বেসাতিতে তোমার জগৎ । র্স্পশ করো তুমি আমার কষ্ট মেঘদল হতে আনো সূর্য সকাল গেয়ে ওঠো মোর সাথে আমার গান । আমি তাকিয়ে রই, নীল আদিগন্ত মানুষ ভরা খোলা প্রান্তরে, আর চেয়ে দেখি, তোর খোলা চুলে ভেসে যায় আমারি স্বপ্নগুলো । নিশ্চুপ আধারে । তুই উড়িয়ে যা তোর ফানুস, যত ইচ্ছে সাজা মেঘমালা তুই চেয়ে দেখ কত মানুষ, পথে নেমে ভুলে যা কষ্ট তুই উড়িয়ে যা তোর ফানুস, তুই বেঁচে থাক নিয়ে আশা তুই দেখ তোরি মত মানুষ, তুই গেয়ে যা তারই ভাষায় আমি তাকিয়ে রই খোলা প্রান্তরে, তুই যা, যা ভুলে যা সবই । উড়তে কি পারো বন্ধু আমার? ধরতে কি পারো তুমি মেঘের জল? গাইতে কি পারো তুমি আমার গান? ভাসতে কি পারো তুমি নীল জোছনায়? শুনতে কি পারো মোর প্রিয়ার ঠোটে? অচেনা আলোর এক মুক্ত বয়ান । ভাঙ্গতে কি পারো তুমি দেবতার ঘুম? দেখতে কি পারো তুমি আমার চোখে? অক্ষম চিৎকারে বাঁচার নেশা অগ্নিকন্ঠ হোক তোমার শব্দ অতল নরকে সাজো তোমার বাসর গেয়ে ওঠো মোর সাথে আমার গান ।
এখনই সময় পাড়ি দিতে দিগন্ত কত দূর যেতে হবে? সীমানা অজানা অচেনা পথে কত দূর যেতে হবে? যেতে পার তোমরাও যেতে পার বহুদূর জেনে যাও নিশ্চিত পরাজয় বহুদূর সীমানায় লাল নীল গল্পে নাগরিক সংকট ছাড়বে না তোমায়। লাল নীল গল্পে তোমাদের দেখা যায় তোমাদের পরাজয় আমাদের গল্প হয়ে যায়। গল্পে তোমারাও যেতে পার সীমানায় সীমানার সংঘাত ছাড়বে না, ছাড়বে না তোমায়। লাল নীল লাল গল্পে ছন্দে গল্পে যাবে যদি অজানায় যেতে পার তুমি, সংগী রাজপথ যাবে যদি সীমানায় বন্ধু তুমি জান যেতে হবে কত দূর কত দূর বহুদূর যেতে হবে কতদূর? যেতে পার তোমরাও যেতে পার বহুদূর জেনে যাও নিশ্চিত পরাজয় বহুদূর সীমানায় লাল নীল গল্পে নাগরিক সংকট ছাড়বে না তোমায়। লাল নীল গল্পে তোমাদের দেখা যায় তোমাদের পরাজয় আমাদের গল্প হয়ে যায়। গল্পে তোমারাও যেতে পার সীমানায় সীমানার সংঘাত ছাড়বে না ছাড়বে না তোমায়।
আমি বাংলায় গান গাই আমি বাংলার গান গাই আমি আমার আমি কে চির দিন এই বাংলায় খুজে পাই। আমি বাংলায় দেখি সপ্ন আমি বাংলাই বাধি সুর আমি এই বাংলা মা এর ভরা পথে হেটেছি আটোতা দূর। বাংলা আমার জিবনান্দ বাংলা প্রানের সুর আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ। আমি বাংলার কথা কই আমি বাংলার কথা কই আমি বাংলাই হাসি, বাংলাই ভাসি, বাংলাই জেগে রই। আমি বাংলায় করি উল্লাশ আমি বাংলায় হাহাকার আমি সব দেখে শুনে খেপে গিয়ে করি বাংলায় চিথকার। বাংলা আমার দিপ্ত চেতনা, খিপ্ত তির ধনুক আমি একবার দেখি বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ। আমি বাংলায় ভালবাসি আমি বাংলাকে ভালবাসি আমি তারী হাত ধরে সারা প্রিথিবির মানুষের কাছে আসি। আমি জা কিছু মহান বরন করেছি বিনম্র স্রদ্ধাই মিশে তের নদি জল সাত সাগরে গঙ্গাই পদ্মাই বাংলা আমার ত্রিশ্নার জল ত্রিপ্ত শেষ ছুমুক আমি একবার দেখি বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ। আমি বাংলাই গান গাই আমি বাংলার গান গাই আমি আমার আমি কে চির দিন এই বাংলায় খুজে পাই। আমি বাংলায় দেখি সপ্ন আমি বাংলাই বাধি সুর আমি এই বাংলা মা এর ভরা পথে হেটেছি আতটা দূর। বাংলা আমার জিবনান্দ বাংলা প্রানের সুর আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ।
আজকের এই নিশি ভালোবাসি ভালবাসি নিকষ মেঘে তোমার ওই চোখ দেখেছি আজ এই আমি মৃদু বাতাস বলে , চিলে সেই তুমি তোমারি মোহে হারাই আমি নিজেকে যে খুঁজে ফিরি তোমার প্রেমের সুখ্সারে যখন দাড়াও এসে, ভুলে যায় সবি হৃদয়ের সব কথা বলে দেই আমি তোমারি যে চিরদিনই রব আমি তোমারি
আমার ঘরে জন্ম হলো আমার ঘরেই বসবাস ঘরের আলোয় আমার সর্বনাশ । ছিলো ঘরে তেলের প্রদীপ, টিমটিমে তার আলো ভরসা ছাড়াই জীবন সুধা, আমার ঘরের আধার কোণে লুকিয়ে থাকাই ভালো । আধার আমার তেল ফুরালে, সন্ধ্যে নিয়ে আসে বারো মাসে সতেরো জীবন, বছর ঘুরে থামলো যখন আমায় ভালবাসে..........আমায় ভালবাসে সিড়ি ভেঙ্গে এ ওর বোঝা, করলো হাতবদল আমার বোঝা কে যে নিলো, কোন সে চেনা মুখ জীবন ভরে বোঝার পাহাড়, জীবন ভরে বো ঝা র পাহাড় জীবন ভরে বোঝার পাহাড়, বারো মাসে সোনার হরিণ পেলাম না যে সুখ । ঘরের আলোয় আমার সর্বনাশ । আমার ঘরে দশটি সিড়ি, নয়টি তারই ভাঙ্গা সিড়ি গেলো আকাশ পানে, আমি যখন অতল জলে খুঁজছি শুকনো ডাঙ্গা । বদলে বোঝা সেই............... চেনা ঘরে ঢুকে দেখি, পায়ের নিচে মাটি নেই, মাটি নেই ।
শহরের কথা ঊঠলে একটা জনসমুদ্র চলে আসে, রাস্তা মানেই অবারিত নদী, গনমানুষের জোয়ার ভাটার টানে ব্যস্ততা আর ঘরে ফেরা নিয়ে যদি...... গান লেখা হয়, গানের শরীরে শহরের ছবি ভাসে। শহর মানেই আমরা একটা গণআদালত বুঝি, শহুরে ক্লাউন গাছগুলো জুরি, সংস্কৃতির বেদম বিচার জানে জোছনা রাতে চাঁদের চরকা বুড়ী, বিচারে রায়ে আমরা সবাই হাত পা হৃদয় খুঁজি। জনসাধারন শহরের যত খাদ্য গুদাম চেনে ব্যাংকগুলো সব যৌথখামার; সাদা কালো নোট চাষাবাদের মানে বেঁচে থাকার ইচ্ছে তোমার আমার। শহুরে আড্ডা, শহুরে ভাষা শহরের কথা জানতে আসা শহুরে লোকের সবই জানা শহর মানেই চিড়িয়াখানা। শহুরে শিল্পী ভারী চৌকষ শিল্পের ঝোপঝাড়ে আপোষ নাটক কবিতা ছোট ছোট সুখ শহর মানেই ভেঙ্গে যাওয়া বুক। রাস্তায় একফালি নিঃশ্বাস অন্ধ শহরে ছুটে চলা বাস হাউজিং জ্যামে আকাশ অল্প শহর মানেই গ্রামের গল্প।
মাঝে মাঝে সপ্ন দেখে অবাক কোনো রাতে মাঝে মাঝে গল্প বলি নিজেই নিজের সাথে ও মাঝে মাঝে ইচ্চে করে কষ্ট উড়াই হাওয়ায় মাঝে মাঝে তোমায় সাজাই সকল চাওয়া পাওয়ায় তুমি আমার না বলা ভালবাসা এক সুরে বোনা এ হৃদয়ের শত আশা মাঝে মাঝে ভাসে যে মন দুরের খেয়া ঘাটে মাঝে মাঝে বুকের ভেতর একলা পথিক হাটে মাঝে মাঝে ভাসাই যে মন দুরের খেয়া ঘাটে ও মাঝে মাঝে বুকের ভেতর একলা পথিক হাটে মাঝে মাঝে যাই যে ভুলে ভালবাসার মানে মাঝে মাঝে দুঃখ ছোটে সুখের পিছুটানে.........
তার চেয়েও বেশি ভালোবাসতে চাই আমি যত বেশি কাছে আসি তোমার,
তার চেয়েও বেশি কাছে আসতে চাই ভালোবেসে আমাকে নাও জড়িয়ে ,
তোমার প্রেমের ছোয়াতে দাও রাঙিয়ে সকালের সোনা রোদ প্রতিদিন আমার ঘুম ভাঙ্গায়.... চোখ মেলে এ হৃদয় তোমারি পরশ চায়....... হিমেল হাওয়াতে এ মন জুড়ালে গো হায় তবু এ মন জুড়েনাত যদি কাছে না পাই তোমায়
টুপটাপ পড়ে আম
পিছনে ও সামনে
চট করে গুটিকয়েক
ডাসা ডাসা আম নে
তারপরে দে না ছুট
চল চল জলদি
নইলে যে বৃষ্টিতে
ভিজে হবে সর্দি
আর তাতে হবে অনাসৃষ্টি
এই যা ...
এলো বুঝি বৃষ্টি।
সর্দিটা হলে ভাই
আম খাওয়া বন্ধ,
কাচা হোক ডাসা হোক
সবটাই মন্দ।
তার চেয়ে চল যাই
করি কিছু খাটনি,
নুন-ঝাল-তেল মেখে
করে নিই চাটনি।
কি যে মজা চাটনিতে
টক-ঝাল-মিষ্টি,
দেখলেই জিভ পুরে
আসে পানি বৃষ্টি,
আহা কি যে মিষ্টি মিষ্টি
এই যা...
এলো বুঝি বৃষ্টি।
চলে গেছ তাতে কি? ভালোবেসে মরেছি তুমি আছো হৃদয়ের আয়নায় লোকে আমারে শুধায়... ভালোবাসা কারে কয়? বলনা... কিছু বৃষ্টির বিনিময় হলে ভালোবাসা হয় লোকে তারে ভালোবাসা কয় আমি বলি ছলনা এই সবই যন্ত্রনা এগুলা ভালোবাসা নয় লোকে আমারে শুধায়... ভালোবাসা কারে কয়? বলনা... i wanna say i love u my love is only for u i love u untill i am alive hey girl plz don't refuse me accept my love seriously request my..... দিল কি ইস কোনে পার রাহো মে তুম আগার ইস দিল মে কেয়া হে সোচোনা... আদমি হামসে ইয়ে পুছে পেয়ার কিস্কো কেহতা হে...বলোনা এতক্ষন যা শুনছিলেন সবছিলো আবেগের কথা এখন বলছি বাস্তবতা বেশি টাকার বিনিময় ভালো ফাস্টফুডে খাওয়া হয় মেয়েরা তাকে ভালোবাসা কয় টাকা পয়সা ফুরালে মেয়ারা যে যায় চলে ছেলেদের বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে লোকে আমারে শুধায়... মানুষ কেন ধোকা খায়? বলনা... বিয়া হইসে তাতে কি? হলুদে তো এসেছি বসেছিলে মন্ডপের কোনায়... চলে গেছো তাতে কি? নতুন একটা পেয়েছি তোমার চেয়ে অনেক সুন্দরি। লোকে আমারে শুধায়... মানুষ কেন ছেকা খায়? বলনা... মরে গেছো তাতে কি? জানাজায় তো এসেছি শুয়ে রবে কবরের কোনায় লোকে আমারে শুধায়... মানুষ কেন মারা যায়? বলনা... জীবন আছে যতদিন খেয়ে যাও গাজা ততদিন পরে রবে ভাবের মুর্ছনায় লোকে আমারে শুধায়... মানুষ কেন গাজা খায়? বলনা... এই কন্ঠ যতদিন গেয়ে যাব গান ততদিন পরে রব সুরের মুর্ছনায় লোকে আমারে শুধায়... মানুষ কেন গান গায়? বলনা
চলে গেছো তাতে কি? ভালোবেসে মরেছি তুমি আছো হৃদয়ের আয়নায়
চলে গেছ তাতে কি, নতুন একটা পেয়েছি
তোমার চেয়ে অনেক সুন্দরী…
চোখে সানগ্লাস ঠোঁটে হাসি
বাঁকা হাসি
তার সব কিছুতেই বড় বেশী
বাড়াবাড়ি
যে চায় সে পায় মাধবী
নয় ফুল নয় লতা মাধবী
সে নষ্ট নারী
রাতের আঁধারে তাকে শুধু দেখা যায়
লাল নীল নানান রঙের গাড়িতে
দিনের আলোতে তাকে মিশে যেতে দেকা যায়
সবার সাথে সবার সাথে
কখন কোথায় সে যে কার
সে নিজেও তা জানে না
সে শুধু জানে দেহের বিনিময়ে
খাদ্য চাই খাদ্য চাই
যে চায় সে পায় মাধবী
নয় ফুল নয় লতা মাধবী
সে নষ্ট নারী
তাকে সমাজ সভ্যতা এড়িয়ে চলে
আইনের শেকল তার পেছনে চলে
ধরা পরে ছাড়া পায় ফিরে আসে আবার
মানুষের কাছে , মানুষের কাছে
নষ্ট নারী কেন তারে বলে
সে নিজেও তা জানে না
সে শুধু জানে দেহের বিনিময়ে
খাদ্য চাই খাদ্য চাই
যে চায় সে পায় মাধবী
নয় ফুল নয় লতা মাধবী
সে নষ্ট নারী
নষ্ট সে হয়েছে কাদের ইশারায়
দুঃখ অভাব আর ক্ষুধারই জ্বালায়
নষ্ট পুরুষ সব কাছে চলে আসে
তাদের দুচোখে লোভী দৃষ্টি ভাসে
মাধবী জানে না কেমন করে
বদলে গেছে সে নষ্ট নারীতে
সংসার শান্তি এসব কিছু আর
নিলো না মাধবীকে আপন করে
যে চায় সে পায় মাধবী
নয় ফুল নয় লতা মাধবী
সে নষ্ট নারী
সময়ের আগে তাকে চলে যেতে হয়
প্রানহীন দেহখানি পৃথিবীতে রয়
নষ্ট পুরুষ সব তাকে ভুলে যায়
নতুন নষ্টা নারী পাবারই আশায়
মাধবীর মরনে কারো ব্যথা নেই
মরনের কষ্ট মাধবী জানে
মাধবীর দেহখানি জঞ্জাল হয়ে
চলে যায় কোন এক অজানায়
আজ বলি একসাথে মাধবী
নয় ফুল নয় লতা মাধবী
সে নষ্ট নারী
সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে
সেই আমি কেন তোমাকে দুঃখ দিলেম
কেমন করে এতো অচেনা হলে তুমি
কিভাবে এতো বদলে গেছি এই আমি
ও বুকেরও সব কষ্ট দুহাতে সরিয়ে
চলো বদলে যাই
তুমি কেন বোঝ না
তোমাকে ছাড়া আজ আমি অসহায়
আমার সবটুকু ভালোবাসা তোমায় জুড়ে
আমার অপরাধ ছিল যতো তোমার কাছে
তুমি ক্ষমা করে দিও আমায়
কতরাত আমি কেঁদেছি
বুকেরই গভীরে কষ্ট নিয়ে
শূণ্যতায় ডুবে গেছি আমি
আমাকে তুমি ফিরিয়ে নাও
কতবার ভেবেছি ভুলে যাবো
তারও বেশী মনে পড়ে যায়
ফেলে আসা সেই সব দিনগুলি
ভুলে যেতে আমি পারিনা